ঢাকা ০৫:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরগুনায় পাওয়া যাচ্ছে আগাম জাতের তরমুজ

  • সাঈদ হাসান সোহাগ
  • আপডেট সময় : ০২:১৩:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪
  • ১০৮ খবরটি দেখা হয়েছে

জেলার বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আগাম জাতের তরমুজ। বরগুনা পৌরসভার ফলবাজারে ৭০ টাকা কেজি দরে আগাম জাতের তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে বিক্রেতাদের। জেলা সদর ছাড়া উপজেলার বাজারগুলিতেও তরমুজ এসেছে। তবে সরবরাহ বাড়ার আগ পর্যন্ত দাম বেশি থাকায় ক্রেতা কম বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
বরগুনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম জানান, নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে বরগুনার ৬ উপজেলায় ১৬-১৮ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষবাদ চলছে। বরগুনায় তরমুজ চাষের মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটছে। আমরা সঠিক পরামর্শ এবং সহযোগিতা নিয়ে কৃষকদের পাশে আছি।’
বিক্রেতারা জানান, বরগুনা জেলার বিভিন্ন চর এলাকা থেকে বাজারে উঠতে শুরু করছে গরম মৌসুমের লোভনীয় ফল তরমুজ। বছরের পুরো সময়জুড়ে বিভিন্ন ধরনের ফলের রাজত্ব থাকলেও গরম মৌসুমে ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিচ্ছে তরমুজ। পৌর বাজারের ফল বিক্রেতা ইউসুফ জানান, আগাম জাতের তরমুজ বেশি দামে পাইকারি কিনে খুচরা দরে বিক্রি করি। অনেক ক্রেতাই তরমুজ কিনেছেন কারণ আগামিকাল থেকেই মাহে রমজান। আড়তদার আল-আমিন জানান, জেলার বিভিন্ন চর অঞ্চলের কৃষকেরা একটু বাড়তি লাভের আশায় আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেন। আগাম জাতের তরমুজ চাষে অনেক ঝুঁকিও থাকে। আমরা তাদের থেকে কেজি দরে কিনে আনি এবং কেজি দরে বিক্রি করি খুচরা বিক্রেতাদের কাছে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বরগুনার সহকারী পরিচালক বিপুল বিশ্বাস জানিয়েছেন, বাজারে মৌসুমি রসালো ফল তরমুজ এসেছে। বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বলে আমি জেনেছি। তবে কেজি দরে বিক্রি হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৮ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

বরগুনায় পাওয়া যাচ্ছে আগাম জাতের তরমুজ

আপডেট সময় : ০২:১৩:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

জেলার বাজারে পাওয়া যাচ্ছে আগাম জাতের তরমুজ। বরগুনা পৌরসভার ফলবাজারে ৭০ টাকা কেজি দরে আগাম জাতের তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে বিক্রেতাদের। জেলা সদর ছাড়া উপজেলার বাজারগুলিতেও তরমুজ এসেছে। তবে সরবরাহ বাড়ার আগ পর্যন্ত দাম বেশি থাকায় ক্রেতা কম বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।
বরগুনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম জানান, নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে বরগুনার ৬ উপজেলায় ১৬-১৮ হাজার হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষবাদ চলছে। বরগুনায় তরমুজ চাষের মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটছে। আমরা সঠিক পরামর্শ এবং সহযোগিতা নিয়ে কৃষকদের পাশে আছি।’
বিক্রেতারা জানান, বরগুনা জেলার বিভিন্ন চর এলাকা থেকে বাজারে উঠতে শুরু করছে গরম মৌসুমের লোভনীয় ফল তরমুজ। বছরের পুরো সময়জুড়ে বিভিন্ন ধরনের ফলের রাজত্ব থাকলেও গরম মৌসুমে ছোট-বড় সব বয়সের মানুষের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিচ্ছে তরমুজ। পৌর বাজারের ফল বিক্রেতা ইউসুফ জানান, আগাম জাতের তরমুজ বেশি দামে পাইকারি কিনে খুচরা দরে বিক্রি করি। অনেক ক্রেতাই তরমুজ কিনেছেন কারণ আগামিকাল থেকেই মাহে রমজান। আড়তদার আল-আমিন জানান, জেলার বিভিন্ন চর অঞ্চলের কৃষকেরা একটু বাড়তি লাভের আশায় আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেন। আগাম জাতের তরমুজ চাষে অনেক ঝুঁকিও থাকে। আমরা তাদের থেকে কেজি দরে কিনে আনি এবং কেজি দরে বিক্রি করি খুচরা বিক্রেতাদের কাছে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বরগুনার সহকারী পরিচালক বিপুল বিশ্বাস জানিয়েছেন, বাজারে মৌসুমি রসালো ফল তরমুজ এসেছে। বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বলে আমি জেনেছি। তবে কেজি দরে বিক্রি হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।