ঢাকা ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ১১:০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ১৪৮ খবরটি দেখা হয়েছে

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী দ্বীপ জয়ী দাশ গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।গতকাল সকালে মাগুরা সদরের বাটাজোড় গ্রামের নিজ বাড়িতে তিনি আত্মহত্যা করে বলে জানা গেছে।
দ্বীপ জয়ী দাশের সহপাঠী সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘ও আসলে এখানে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই এখানে আর পড়তে চাচ্ছিলো না। বাড়ির প্রতি ওর একটা দুর্বলতা ছিল। ক্লাস না করে বাসায় চলে যেতো। একাডেমিক প্রেশারটা নিতে পারছিল না। এভাবে ওর অনেকগুলো আইটেম পেন্ডিং হয়ে গেছে।’
দ্বীপ জয়ী দাশের ভগ্নিপতি মিঠুন বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন,

মেডিকেলে ভর্তির পর থেকে দ্বীপ জয়ী দাশের মধ্যে একটি হতাশা ও ভীতি লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। কঙ্কাল ও ভূতের ভয় পেয়ে পরিবারকে জানানোর পর তাকে বাড়িতে আসতে বলা হয়। হতাশা থেকেই সে বাড়িতে এসে এমন কাজটি করলো।’
মাগুরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসক অমর প্রসাদ জানান, ‘আজ দুপুরে দ্বীপ জয়ী দাস নামের গলায় রশি নিয়ে আত্মহত্যা করা রোগী এসেছিল। সে হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছে। তার পরিবারের কাছে শুনেছি সে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিল।’
জানা গেছে দ্বীপের পিতা প্রদীপ কুমার দাস নাজির আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক এবং মা বাটাজোড় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা

আপডেট সময় : ১১:০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী দ্বীপ জয়ী দাশ গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।গতকাল সকালে মাগুরা সদরের বাটাজোড় গ্রামের নিজ বাড়িতে তিনি আত্মহত্যা করে বলে জানা গেছে।
দ্বীপ জয়ী দাশের সহপাঠী সাইফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘ও আসলে এখানে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই এখানে আর পড়তে চাচ্ছিলো না। বাড়ির প্রতি ওর একটা দুর্বলতা ছিল। ক্লাস না করে বাসায় চলে যেতো। একাডেমিক প্রেশারটা নিতে পারছিল না। এভাবে ওর অনেকগুলো আইটেম পেন্ডিং হয়ে গেছে।’
দ্বীপ জয়ী দাশের ভগ্নিপতি মিঠুন বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন,

মেডিকেলে ভর্তির পর থেকে দ্বীপ জয়ী দাশের মধ্যে একটি হতাশা ও ভীতি লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। কঙ্কাল ও ভূতের ভয় পেয়ে পরিবারকে জানানোর পর তাকে বাড়িতে আসতে বলা হয়। হতাশা থেকেই সে বাড়িতে এসে এমন কাজটি করলো।’
মাগুরা জরুরি বিভাগের চিকিৎসক অমর প্রসাদ জানান, ‘আজ দুপুরে দ্বীপ জয়ী দাস নামের গলায় রশি নিয়ে আত্মহত্যা করা রোগী এসেছিল। সে হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছে। তার পরিবারের কাছে শুনেছি সে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিল।’
জানা গেছে দ্বীপের পিতা প্রদীপ কুমার দাস নাজির আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক এবং মা বাটাজোড় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা।