ঢাকা ০৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারে ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা

  • স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩
  • ১৪৩ খবরটি দেখা হয়েছে

ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা। দুটি টুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই দুটি বাস চলবে কক্সবাজারের পর্যটন জোন থেকে দীর্ঘ ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ দিয়ে।

মূলত এসব বাস দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে কক্সবাজারে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে টুরিস্ট বাসের।

দুটি বাসের মধ্যে একটি বাস কক্সবাজার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের নিয়ে রেজুখাল ব্রিজ পর্যন্ত যাবে। এরপর তাদের তুলে দেয়া হবে ব্রিজের অপরপ্রান্তে অবস্থান করা টুরিস্ট বাসে। এই বাস মেরিন ড্রাইভের পাতুয়ারটেক পর্যন্ত চলাচল করবে। এই যাত্রায় দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভে যেসব পর্যটন স্পট রয়েছে বাস ওই স্পটে থামবে এবং পর্যটকদের তা ঘুরে দেখানো হবে।

প্রতিটি বাসে ৫৫ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। বাসগুলোতে থাকছে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা। আশা করা যায়, পর্যটকদের বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে এই টুরিস্ট বাস বা ছাদখোলা বাস।

আজ সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে

কক্সবাজারে ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা

আপডেট সময় : ০৬:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩

ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা। দুটি টুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই দুটি বাস চলবে কক্সবাজারের পর্যটন জোন থেকে দীর্ঘ ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ দিয়ে।

মূলত এসব বাস দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন সংযোজন করা হয়েছে কক্সবাজারে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে টুরিস্ট বাসের।

দুটি বাসের মধ্যে একটি বাস কক্সবাজার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের নিয়ে রেজুখাল ব্রিজ পর্যন্ত যাবে। এরপর তাদের তুলে দেয়া হবে ব্রিজের অপরপ্রান্তে অবস্থান করা টুরিস্ট বাসে। এই বাস মেরিন ড্রাইভের পাতুয়ারটেক পর্যন্ত চলাচল করবে। এই যাত্রায় দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভে যেসব পর্যটন স্পট রয়েছে বাস ওই স্পটে থামবে এবং পর্যটকদের তা ঘুরে দেখানো হবে।

প্রতিটি বাসে ৫৫ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। বাসগুলোতে থাকছে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা। আশা করা যায়, পর্যটকদের বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে এই টুরিস্ট বাস বা ছাদখোলা বাস।